ইসলাম অধিবাসী যা আল্লাহ্র জান্নাতে উপস্থিত হওয়ার দায়িত্ব নির্ভর করে। বিশ্বাসের মধ্যে রয়েছে, আল্লাহ্ প্রাণীত্ব সৃষ্টি করেছেন এবং ইব্রাহিম, মুসা এবং যোহান এর মতো পূর্বসূরীদের মাধ্যমে মানুষকে ন্যায়বিচার দিয়েছেন।
অতীব গুরুত্বের সাথে, ইসলামি বিশ্বাস ইতিবাচক ভাবে যে আল্লাহ্র আদর্শে শিষ্যদের জন্য একটি {পথখোশী সৃষ্টি করে।
- সকল মানুষ
- বস্তুগতভাবে
মনোভাব বর্ণনা করে, প্রতিফলনে আধ্যাত্মিক সত্যের প্রতি ।
আল্লাহ্র করুণাময়
আল্লাহ তায়ালার রহমত একটি অসীম ধারণা যা একজনকে প্রাপ্ত করতে পারে। এটি মানুষের অনুগ্রহ যা তার প্রসারিত হয় বিশ্বাসীদের জন্যে
বর্তমানে আল্লাহর রহমতে পাওয়া যা আমাদের জীবন বৃদ্ধি পায়।
- আল্লাহর রহমত সব সময় আমাদের নিরাপদে থাকার সুযোগ করে তোলে।
- এই রহমত আমাদের আনন্দিত করে
সৃষ্টিকারী শক্তির অধীনে জীবন
জীবনের বন্ধন মোচন করতে হলে, আমাদের পথ/মార్গ/রাস্তা তন্নত প্রভুর অধিষ্ঠানে/শাসনে/আশীর্বাদে জীবনযাপন করা উচিত। সকলের/সবার/একজনের পক্ষ/দিক/বিষয় থেকেই আমরা তাঁর প্রেম/অনুগ্রহ/বৃষ্টি পেতে পারি, যা জীবনের উজ্জ্বলতা/আলো/শ্রী বৃদ্ধি করে। সত্য/পরিস্কার/নির্মল চিন্তা/ভাবনা/বুঝ আমাদের প্রভুর/একতার/সতীর অনুগতিতে/ভক্তিতে/আরাধনায় সাহায্য করে।
কুরআনের হিদায়েতে সুস্থ সমাজ
কুরআন শরীফ, বিশ্বের প্রাচীন ধর্ম ও আলো, মানুষকে পথনির্দেশ করে একটি শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়ে তোলার মতামত দিয়ে থাকে। get more info এখানে মানুষের উদয় এবং একাত্মতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ধর্মগ্রন্থের স্ফীর্ণায় আলোচনা করা সমাজ ব্যবস্থা, ধৈর্য এবং নৈতিক মূল্যের উপরে গড়া হয়।
- কুরআনের আলোতে সুস্থ সমাজকে নির্মাণে আমাদের সবাইকে অংশগ্রহণ করতে হবে।
- এ ধারণা আমাদের চিন্তায় একটা পরিবর্তন এনে দিতে পারে।
উল্লেখযোগ্য কৃতিত্বসম্পন্ন মুসলিম ব্যক্তি
ইতিহাসে আমরা একাধিক অসামান্য কৃতিত্বসম্পন্ন মুসলিম ব্যক্তিদের পাওয়া করি. অনেক প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং তাদের কর্ম সার্বজনীন আদর্শে।
- তাদের মধ্যে রয়েছে শিক্ষাবিদ মোহাম্মদ ।
- ধরণ এনামপানে করেছেন এবং তাদের সার্বজনীন ভাবনা।
- ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা পরিচালনা করেন।
- সব মধ্যে রয়েছে যাজ্ঞ ফিরদৌস ।
ঈশ্বরের মহান শিক্ষা
এটা বাস্তব এর প্রথম নিয়ম যে, আমরা সকলে দ্বীনি পদ্ধতি দিয়ে চলাচল করতে হবে। এটি একটি জীবনের ধারা
আসুন তরুণদের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত করি এই শিক্ষা।